Hit enter after type your search item
মাহবুবওসমানী.কম

ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি

Facebook Advertising Service – ফেসবুক এডস সার্ভিস ইন বাংলাদেশ

/
/
/
4309 Views

facebook-10-653x393

Facebook Advertising Service – ফেসবুক এডস সার্ভিস ইন বাংলাদেশ

১০+ লাখ লোকের কাছে আপনার প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিসের জন্য মার্কেটিং করতে চান?  অফিসিয়াল তথ্যমতে বাংলাদেশে এখন ১০ লাখের বেশি ফেসবুক ইউজার! আর দিন দিন তো ফেইসবুকের ইউজার বেড়েই চলছে। জি হ্যাঁ! বাংলাদেশি ১০+ লাখ লোকের কাছে মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে ফেসবুক ব্যাবহার করে মার্কেটিং করতে হবে। আর আপনাকে বুঝতে হবে এই ১০ লাখ লোকের অধিকাংশই তরুন/ যুবক। এই তরুন যুবকদের ১% ও যদি আপনি ধরতে পারেন, তাহলে আপনার যেই কোন বিজনেস লাইফ টাইমের জন্য দাড়িয়ে যাবে।  যারা হচ্ছে আপনার প্রোডাক্ট অথবা বিজনেসের জন্য অনেক বেশি টারগেটেড।

বিশ্বব্যাপি ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য ফেসবুক হচ্ছে বিশেষ সুযোগ, যা কিনা মার্কেটিং এর অন্যান্য যেই কোন মাধ্যম হতে অনেক বেশি কার্যকর। আর এই সুযোগ কে কাজে লাগাতে বাইটকোড আপনাদেরকে দিচ্ছে বেস্ট ফেসবুক মার্কেটিং সার্ভিস ইন বাংলাদেশ “Facebook Marketing Service in Bangladesh” আর বিশ্বব্যাপী সার্ভিস তো সাথে থাকছেই।

 

কীভাবে আমরা আপনার বিজনেসের জন্য ফেসবুক মার্কেটিং করবো?

আপনি ফেসবুকে মার্কেটিং  করতে চাইলে আমরা আপনাকে নিচের কাজ গুলি করে হেল্প করবো।

  • ফেসবুক এড তৈরি করে/ মেনেজ করে / অপটিমাইজেশন করে।
  • ফ্যান পেইজ ডিজাইন করে/ অপটিমাইজেশন করে। ডিজাইন করার জন্য নিচের ধাপ গুলি ফলো করবো।
    • Set up your Page
    • Identify your audience
    • Create compelling content
    • Advertise
    • Measure and adjust 
  • টারগেটেড ফ্যান বৃদ্ধি করে।
  • কাস্টম ট্যাব তৈরি করে।
  • প্রতিদিন রিলিটেড কনটেন্ট (পিকচার, স্ট্যাটাস, ভিডিও) পোস্ট করে।
  • কুইজ/ পোল/ গিভওয়ে / কন্টেস্ট দিয়ে।
  • কুপন ম্যানেজমেন্ট করে।
  • কাস্টম এপ্লিকেশন ডেভেলাপমেন্ট করে।
  • রেপুটেশন মেনেজমেন্ট করে।
  • Facebook এর মাধ্যমে আপনার ওয়েব সাইটের জন্য ট্রাফিক বৃদ্ধি করে।
  • Facebook Marketing Strategy তৈরি করে দিয়ে।
  • Brand and User Engagement Plan তৈরি করে দিয়ে।
  • Facebook Advertisements সিস্টেমটা বুজিয়ে দিয়ে।
  • আপনার বিজ্ঞাপন Analysis করে দিয়ে।

 

ডিজাইন/ মার্কেটিং সার্ভিস পেতে হলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ।

এফ কমার্স অথবা ইকমারস বিজনেস আছে অথছ ফেসবুক প্রমোশন নিয়ে চিন্তিত নয়, এমন কাউকে আজকের দিনে খুজে পাওয়া ভার। আর ফেসবুক পেইজের এডমিন মানেই নানান ধরনের চিন্তা; কিভাবে বিজনেস প্রমোট করবেন, সেল বাড়াবেন, শেয়ার বাড়াবেন…… ইত্যাদি সকল চিন্তার অবসর ঘটানোর জন্য আজকে আপানদের কয়েকটি গুরুত্বপুর্ণ কিছু ফেসবুক মার্কেটিং টিপস দেয়া হলো। ফেসবুকে পন্যের প্রসার এখন বড় বড় সব কোম্পানীই করছে। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ব্র্যান্ড কোকাকোলা তাদের ১৭% কাস্টমার ফেসবুকের মাধ্যমে আনছে । তাই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এখন প্রতিটা ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের বিপননের অন্যতম অঙ্গ।

কিছু ফেসবুক মার্কেটিং টিপস এন্ড ট্রিক্স।

  • খুব ভালো একটি প্রোফাইল পিকচার ব্যাবহার করুন, যেই পিকচার দিয়ে আপনার কোম্পানিকে মানুষ খুব সহজেই চিনতে পারবে। ভালো প্রোফাইল পিকচার পেতে হলে এখানে ক্লিক করুন অথবা আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন খুব ভালো ডিজাইন পেতে হলে।
  • কাভার ফোটো, পিন পোস্ট, কল টু একশন বাটন অবশ্যই মার্কেটিং  এর জন্য ব্যাবহার করবেন। আর এদের মধ্যে সামঞ্জস্য রাখা টাও জরুরী।
  • ট্র্যাকিং ইউ আর এল + ফেসবুক ইনসাইট ইউস করুন পেইজ পারফর্মেন্স দেখার জন্য।
  • মাঝে মাঝে পেইড পোস্ট করুন অরগানিক পোস্ট বাড়ানোর জন্য। আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন খুব ভালো ভাবে টারগেটেড পেইড মার্কেটিং করতে হলে।
  • আপনার টারগেটেড অডিয়েন্স খুঁজে বের  করুন। আপনি তা করতে না পারলে আমাদের থেকে হেল্প নেয়ার জন্য ০১৭৩৭ ১৯৬ ১১১ নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
  • আপনার ফ্রেন্ডদেরকে ইনভাইট করুন, মেসেজ দিন, কমেন্ট করলে রিপ্লাই দিন, তাদের সাথে পেইজ শেয়ার করুন, আপনার বিজনেস কন্টাকে যারা আছে তাদের ইনভাইট করুন।
  • খুব সুন্দর এবং দরকারি কনটেন্ট পোস্ট করুন, সস্তা মার্কেটিং করবেন না,লাইক কমেন্টস অ্যান্ড শেয়ার ভিক্ষা করবেন না।
  • বাটপারি, মিথ্যা  প্রলোভন দিয়ে পেইজ প্রমোট করবেন না। ভ্যালিড সিস্টেম ইউস করে কাস্টমার এটাক করার চেস্টা করুন অথবা এইঙ্গেইজমেন্ট বাড়ান।

 

পরীক্ষা মূলকভাবে দিনের ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পোস্টঃ

 

facebook-best-time-to-post

 

অধিকাংশ ব্যাবসায় কোম্পানিগুলোই ফেসবুকে তাদের পোস্তগুলো ট্র্যাডিশনাল বিজনেস আওয়ারে পোস্ট করে থাকেন। কিন্তু আপনার ভিজিটরদের একটা বড় অংশ বিদেশে থাকলে তখন কি হবে? সেক্ষেত্রে আপনি দিনের বা রাতের ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পোস্ট করে দেখতে পারেন । সেটা অবশ্যাই  ভিন্ন ভিন্ন ফলাফল নিয়ে আসবে। এটা নির্ভর করবে আপানার পণ্যের ইউজারদের ধরনের উপর। ট্রায়াল এন্ড এরর এর ভিত্তিতে আপনি আপনার জন্য পোস্তের সবচেয়ে ভাল সময় টি খুজে পেতে পারেন। অবশ্যই অটোমেটেড পোস্ট থেকে বিরত থাকা উচিত। দরকার হলে  আপনি  ফেসবুকের শিডিউল টুলটি ব্যাবহার করতে পারেন ।.এখানে একটা ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে। যখন একটা নতুন পোস্ট হবে আপনার অডিয়েন্স আশা করবেন যে, কেউ একজন জীবিত (জাগ্রত) আছেন । সেক্ষেত্রে আপনি যখন তাৎক্ষণিক ভাবে তাদের প্রশের উত্তর বা কুইরির রিপ্লাই দিতে পারবেন না , তখন তারা বুজে যাবে আপনি মৃত (ঘুমন্ত)। সেটা আপনার জন্য ভাল হয় না ।

 

ভিজিটরদের কে আলোচনার সুযোগ দিনঃ

 

discuss

 

আপনি হয়ত নতুন একটি পণ্য বা নতুন কোন ডিজাইন নিয়ে আসতে চাচ্ছেন । সেক্ষেত্রে আপনি আপনার ফ্যানদের থেকে তাদের ফিডব্যাক নিতে পারেন। আপনি হয়ত তাদের মাজে একটা জরিপ চালাতে পারেন বা ভোটের মাধ্যমে আপনার নতুন লোগোও বা পণ্যের রং সম্পর্কে তথ্য নিতে পারেন যা আপনাকে আপনার ব্যাবসায় কে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করবে। এটা শুদু আপনার পণ্যের  ব্র্যন্ড লয়ালিটি বারাবে না ,এটা আপনার ফ্যানরা কি চাচ্ছে সে সম্পর্কে ও আপনাকে একটা ধারনা দিবে।

 

ছবি ব্যাবহার করুন – কেননা এটা বেশি দিন স্থায়ী হয়ঃ

 

Google_How-to-Post-Ads-01

 

ইমেজ সাধারণত বেশি শেয়ার করা হয়ে থাকে । এক গবেষণায় দেখা গেছে  শুদুমাত্র টেক্সট বা লিঙ্ক এর চেয়ে ইমেজ  পোস্ট ৭০ গুন বেশি এনগ্যাজম্যান্ট পেয়ে থাকে। এজন্য আপনাকে দামি ডি এস এল আর ক্যামেরা কিনতে হবে না। আপনি আপানর স্মার্ট ফোনে ইনস্টাগ্রাম ডাউনলোড করে নিয়ে তাৎক্ষণিক ভাবে স্ন্যাপ নিতে এবং আপনার ফেকবুক পেজে আপলোড দিতে পারেন। শেয়ার করতে পারেন ভিডিও।

 

আপনি নিজে নিজের সবচেয়ে বড় ফ্যান হউনঃ

 

direction

 

সাম্প্রতিক ট্রেন্ড বা ফ্যাড সম্পর্কে জানতে আপনার বিজনেস পেইজের বাইরের ফেসবুক কে ভালভাবে বুজতে হবে। তাই যদি ইতিমধ্যেই আপনার একটি ব্যাক্তিগত একাউন্ট না থাকে আপনি আজই একটি একাউন্ত খুলে নিতে পারেন। এটা আপনাকে আপনাকে ফ্যানদের চোখে আপনার ব্যাবসায় কে দেখার সুযোগ করে দেবার পাশাপাশি আপনার কমপিটীটরা কি করছে টা দেখার এবং অন্যান্য ইউজার দের সম্পর্কে ধারনা নেবার সুযোগ করে দিবে।

 

ফেসবুকের বাইরেও আপনার ফ্যানদের সাথে যোগাযোগ রাখুনঃ

এটা আপনি আপানর ইমেইল লিস্ট দিয়ে করতে পারেন। আপনি ইউজারদের কে আপনার মেইল লিস্ট এ  নাম লিপিবদ্দ করার জন্য তাদের কে ইনসেন্টিভ দিতে পারেন। আপনার ফেসবুক পেইজে প্রাসঙ্গিক ও মজার কন্টেন্ট পোস্ট করুন।

 

কল টু একশান ব্যবহার করুনঃ

 

motivation concept with businessman flat design.
motivation concept with businessman flat design.

যেহেতু আপনি চান না ইউজার একবার মাত্র আপনার সাইট ভিজিত করে চলে যাক , তাই আপনি আপনার পেজের ট্যাবে একটি “কল টু একশান ” গ্রাফিক ব্যাবহার করতে পারেন। এটা লাইক বাটনের পাশে “লাইক আস” এর মত সাধারন হতে পারে । ভিসিটররা যেন খুব সহজে আপনার ফ্যান এর পরিণত হয়ে তাদের ফিডে আপনাকে এড করে তার জন্য তাদেরকে সব রকমের সুজোগ দিন।

 

হাইড এন্ড সিক খেলাঃ

আপনার যা আছে তার চাহিদা তৈরি করুন। ভিজিটরদের জন্য কন্টেন্ট তৈরি করুন তাহলে তারা আপনার পেইজে লাইক দিতে উৎসাহিত হবে। এগুলো হতে পারে বিশেষ কোন পণ্যের তথ্য, সাক্ষাৎকার, মেনু ইত্যাদি যা কিছু আপনার ব্যাবসার সাথে রিলেটেড।

বেশ কিছু উপায় আছে এটা করার (সেগুলো ও ক্রমাগত পরিবর্তন হচ্ছে) যেমনঃ এপস অব কাস্টম এফ বি এম এল (ফেসবুক মার্ক আপ ল্যাঙ্গুয়েজ)।এগুলর কোন কোনটা তে যারা আপনার পেইজে লাইক দিবে তাদের কে ইক্লুসিভ কন্টেন্ট এ এক্সেস পাবার অপশান রয়েছে ।

 

সহজ ইউ আর এলঃ

আপনার বিজনেস পেজের জন্য একটি ভ্যানিটী ইউ অর এল তৈরি করতে পারেন। এটা আপনার ফ্যানদের কে আপনার পেইজ টি আরও সহজে খুজে পেতে সাহায্য করবে। আপনার ইউ অর এল টা হবে এমনঃ http://www.facebook/yourbusinessname.

 

সাপ্তাহিক পিন পোস্ট করুনঃ

পিন্টারেস্ট এর পিন এর সাথে একে মেলাবেন না। ফেসবুক আপনার ব্যাবসার কোন পোস্ট কে সপ্তাহের জন্য জন্য ফিচারড পোস্ট করে আপনার পেইজের উপরে রাখার সুযোগ দেয়। তাই যে তথ্য কে আপনি চাচ্ছেন পুস করতে। সেটা হতে পারে সেল , প্রমোশন বা কোন ইভন্ট সেগুলো কে আপনি পেইজের উপরে রাখতে পারেন। পিন করতে আপনি নির্বাচিত পোষ্টে হোভার করে পেনসিল আইকন এ ক্লিক করে  “পিন টু পোস্ট”  সিলেক্ট করুন।

 

মাইলস্টোন  প্রদর্শন  করুনঃ

 

RaQPJsS6q1ZigmYdqt4Ub49_CPg

শুধুমাত্র আপনার রিলেশান শিপ আপডেট বা গ্রাজুয়েশন ই ফেসবুক মাইলস্টোন নয় । আপনি আপনার কোম্পনির বিভিন্ন অর্জন গুলোকে তুলে ধরতে পারেন সেটা হতে পারে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী, নিদিষ্ট সংখ্যক ফ্যান এর লক্ষ্য পুরন অথবা নতুন কোন পণ্য সুচনা।

 

পোস্টের ধরন

যারেলা অনুসন্ধান করে দেখেছেন ফেসবুক পেজে ছবিতেই সবচেয়ে বেশি লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার হয়। তবে এই ৩ টি কাজের মধ্যে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে যা নিচের চিত্রে দেখতে পাবেন।

 

Facebook Marketing Service In Bangladesh

 

পোস্টের আকার

ফেসবুক পেজে লিংক না দিয়ে পোস্ট দিলে সেটা সবচেইয়ে বেশি লাইক এবং শেয়ার হয়। এর মধ্যে যে পোস্ট গুলো সবচেয়ে বেশি লম্বা সেগুলো সবচেয়ে বেশি শেয়ার হয়।

 

নিজেকে সূত্র হিসেবে ব্যাবহার করা

পেইজে কোনো পোস্টে আপনি নিজেকে রেফারেন্স হিসেবে ব্যাবহার করুন যেমন “আমি দেখেছি” বা “আমি বিশ্বাস করি” এরকম ভাবে। এই ধরনের পোস্টে গ্রাহকের আস্থা বাড়ে এবং বেশি বেশি শেয়ার হয়।

 

পোস্টের সেন্টিমেন্ট

যে পোস্ট গুলো নিরপেক্ষ ভাবে লেখা হয়, মানে হল যে পোস্ট গুলো সূস্পষ্ট ও নয় আবার অস্পষ্টও নয় এই ধরনের পোস্ট গুলো কম লাইক পায়। নেগেটিভ পোস্ট গুলো সবচেয়ে বেশি কমেন্ট পায় পজেটিভ পোস্ট গুলোর থেকে।

 

পোস্টের সময়

যে পোস্ট গুলো দিনের শেষে করা হয়, সেগুলো বেশি লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার পায় কারন এই সময়ে মানুষ কাজ শেষে বাড়িতে ফেরে এবং পার্সোনাল লাইফে প্রবেশ করে। এই সময়টাকে পিক আওয়ার বলে, সাধারনত সন্ধ্যা ৬ টা থেকে রাত ৮ তা পর্যন্ত।

 

পোস্টের দিন

যারেলার তথ্য মতে ছুটির দিনে তথা শনি এবং রবিবারে পোস্ট গুলোতে বেশি বেশি লাইক, শেয়ার এবং কমেন্ট হয়। বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এই সময়টা হবে শুক্র এবং শনিবার।

ফেসবুকে মার্কেটিং বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। ছোট ব্যাবসা থেকে শুরু করে বড় বড় ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান গুলো ফেসবুকে তাদের পন্যের প্রচারনা চালিয়ে সফল হচ্ছে। তবে এই মার্কেটিং এর জন্যেও পরাশোনা করতে হবে কারন আপনি আপনার ব্যাবসার জন্যে কাস্টমার খুজতে বের হয়েছেন।

ফেসবুক মার্কেটিং করার সময় যেই কাজ গুলি করা নিষেধ!

  • ডামি একাউন্ট ব্যাবহার করবেন না।
  • অনেক বেশি পোস্ট করবেন না।
  • মাল্টিমিডিয়া পোস্ট করতে ভুলবেননা।
  • অনেক দেরিতে রিস্পন্স করবেন না।
  • অনুমান করে কিছু পোস্ট দিবেন না।
  • “About” সেকশন টা খালি রাখবেন না।
  • অন্যের পোস্টের ভিতর কমেন্টে বিজ্ঞাপন লিংক দিবেন না ।
  • ফেক অ্যাকাউন্ট দিয়ে মার্কেটিং করবেন না।
  • সেম সার্ভিস প্রদান কারী পেইজে পোস্ট করবেন না।

ফেসবুকে লিংক শেয়ার করা মানেই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং না।

অনেকের ধারণা শুধুমাত্র ফেসবুকে লিংক শেয়ার করা মানেই হচ্ছে এসএমএম বা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং হচ্ছে। এজন্য সেটুকু জ্ঞান নিয়েই কাজ শুরু করে দেয়। এব্যাপারে সবার পরিস্কার ধারণা থাকা দরকার। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং যদি শিখা শুরু করেন, শেষ করতে পারবেননা। যে বিষয়ে মার্কেটিং করবেন সেই বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে আগে নিজেকে influencer হিসেবে তৈরি করতে হয়। তারপর মার্কেটিং করতে হয় অবশ্যই টেকনিক নিয়ে, সেই মার্কেটিংকে আবার মনিটরিং করার পদ্ধতিও জানা থাকতে হয়। কোয়ালিটি কনটেন্ট লিখার জ্ঞান থাকতে হয়, তাহলেই অন্যকে আকৃষ্ট করতে পারবেন। টার্গেট ক্লায়েন্ট আগে খুজে বের করতে হয়, সেই ক্লায়েন্টদের চিন্তাভাবনা, চাহিদাগুলো নিয়ে আগে গবেষণা করতে হয়। তারপর মার্কেটিং পরিকল্পনা সেট করতে হয়। বিষয়টি এত সহজ বিষয়না। বিষয়গুলো আগে শিখতে হয়, অনেকদিন নিজে চর্চা করতে হয়, তারপরই মাঠে নামতে হয়। তাহলেই শুধুমাত্র সফল হওয়া যায় সহজে। 10 successful Facebook marketing examples পড়তে হলে এই লিংকে  ক্লিক করুন।

 

বাংলাদেশে ফেইসবুক মার্কেটিং সেবা

 

 

আপনি বাংলাদেশের ফেইসবুক মার্কেটিং ফার্ম খুজছেন? আসলেই ভালো কোম্পানি পছন্দ করা অনেক কঠিন। আমরা বাংলাদেশের অন্য ডিজিটাল মার্কেটিং কোম্পানির মতো না। আমরা অভিজ্ঞ, আমরা কয়েক বছর ধরে ফেসবুক মার্কেটিং সার্ভিস দিচ্ছি । We the ByteCode will make it easy and safe for your business. Confused To Hire Us As Lots of Facebook Advertising Company Already Exist In Bangladesh? Well, like we said always –We are “Different”. We are “Creative”. We research to make your business come true!

Email Us: hi@mahbubosmane.com or call at 01609 8200 94

So, why don’t you make a Call to mahbubosmane.com today or send them a simple email with your queries to advertise on Facebook?

Our Facebook Advertising/Marketing Packages

Packages AD Duration Daily Budget Total Cost
Package l 10 Days $5 USD Tk. 5,000.00 BDT
Package ll 20 Days $5 USD Tk. 10,000.00 BDT
Package lll 30 Days / 1 Month $5 USD Tk. 15,000.00 BDT
Package lV 40 Days $5 USD Tk. 20,000.00 BDT
Package V 45 Days $5 USD Tk. 24,000.00 BDT
Package Vl 60 Days / 2 Months $5 USD Tk. 28,000.00 BDT

 

আরো  বিস্তারিত জানতে অথবা এই পোস্টের ব্যাপারে পরামর্শ থাকলে কমেন্ট সেকশনে লিখে ফেলুন, প্রতিটি কমেন্টের রিপ্লাই আমরা দেয়ার চেস্টা করবো। ধন্যবাদ। আমাদের অন্য সার্ভিস গুলি দেখতে হলে এই  লিংকে ক্লিক করুন।  এছাড়া আমাদের রয়েছে স্পেশাল সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কোর্স। কোর্সের ব্যাপারে বিস্তারিত দেখুন। আমাদের সার্ভিস টি খুব কম সময়ের মধ্যে পেতে হলে ০১৭১৬ ৯৮৮ ৯৫৩ এই নাম্বারে কল করতে হবে, সবাইকে ধন্যবাদ।

বুস্ট/প্রমোটের আগে যে বিষয়গুলো জানা অত্যাবশ্যকঃ

প্রশ্ন -১ঃ বুস্ট কি??

বুস্ট হল একটা নির্দিষ্ট পোস্ট/কন্টেন্ট ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া, অর্থাৎ যারা ফেসবুক ব্যবহার করে, তাদের নিউজফিডে বুস্টকৃত পোস্ট টি দেখা যাবে।বাজেট অনুযায়ী একটা নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষের কাছে পোস্ট টি পৌঁছাবে। বুস্ট এ আপনার পোস্ট টি ব্যবহারকারীদের নিউজফিডে শো করবে। বুস্ট করা হয় মূলত সেল বৃদ্ধির জন্য।

প্রশ্ন-২ঃ প্রমোট কি??

প্রমোট হল আপনার পেজ টা একটা নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছাবে। ব্যবহারকারীদের নিউজফিডে আপনার হোম পেজ শো করবে।

প্রশ্ন -৩ঃবুস্ট ও প্রমোটের ব্যসিক পার্থক্য কি?

বুস্ট শুধু মাত্র নির্দিষ্ট পোস্ট/ কন্টেন্ট(ইমেজ, ভিডিও,অ্যানিমেশন, লিখা) ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছাবে। আপনি যদি কোন প্রোডাক্ট সেল করতে চান, তাহলে সে প্রোডাক্ট এর পোস্ট টা বুস্ট করবেন যাতে নির্দিষ্ট সংখ্যক ব্যবহারকারী প্রোডাক্ট এর পোস্ট দেখে এবং কিনতে আগ্রহী হয়। বুস্ট মূলত সেল বৃদ্ধির জন্য করা হয়। অপর দিকে প্রমোট হল আপনার হোম পেজ টা ব্যবহারকারীদের নিউজফিডে পৌঁছানো।ব্যবহারকারীর নিউজফিডে আপনার হোম পেজ শো করবে এবং লাইক এর অপশন থাকবে। প্রমোটের মাধ্যমে আপনার পেজ এ লাইক বাড়বে।

প্রশ্ন-৪ঃ বুস্ট করা ভাল হবে নাকি প্রমোট করা ভাল হবে??

আমার মতে পেজ এ ৫০০ লাইক হলেই প্রমোট করার আর দরকার নাই, শুধু বুস্ট করবেন। ধরুন আপনার পেজ এ ১০০০০ লাইক আছে, তারপরও আপনি যদি বুস্ট না করেন, তাহলে আপনার পোস্ট টি মানুষের কাছে পৌঁছাবে না। সামান্য অর্গানিক রিচ হতে পারে। ১০০০০ লাইক থাকলে হয়ত এর ৪% রিচ হবে।

আবার আরেকজনের পেজ এ ২০০ লাইক আছে, সে যদি কন্টিনিউ তার নতুন পোস্ট গুলো বুস্ট করে, তাহলে তার রেগুলার একটা সেল আসবে, তার নতুন প্রোডাক্ট গুলো সে তার নির্দিষ্ট কাস্টমারকে দেখাতে পারছে।

সো বুঝতেই পারছেন, কোনটা ভাল হবে। তাছাড়া বুস্ট করলেও আপনার কিছু লাইক আসবে পেজ এ, যেগুলো একদম রিয়েল লাইক।

(আমরা বা আমি কোন লাইক বিক্রয় করি না, তাই কাইন্ডলি কেউ এত লাইক কত, এমন প্রশ্ন করবেন না। বিক্রিয় করা লাইক অধিকাংশই ফেক হয়, যেটা কোন কাজে আসে না)

অনেকেই বলে প্রমোট করলে পেজ পরিচিতি পায়, এটা ভুল কথা। আপনার প্রোডাক্ট কোয়ালিটি যদি ভাল হয়, আপনি এমনিতেই পরিচিতি পাবেন।তাছাড়া আপনি যদি বুস্টের মাধ্যমে রেগুলার আপনার প্রোডাক্ট গুলো কাস্টমারদের দেখান, একজন গ্রাহক যখন আপনার নতুন নতুন প্রোডাক্ট এর ছবি তার নিউজফিডে কয়দিন পরপর দেখবে, একদিন সে নিজ থেকেই পেজ এ ঢুকে দেখবে।

প্রশ্ন-৫ঃ রিচ এর ব্যপার টা কি?

রিচ মানে তো পৌঁছানো, এটা সবাই জানি। আপনি যখন টাকা দিয়ে আপনার পোস্ট বুস্ট দিবেন, তখন আপনার পোস্ট নির্দিষ্ট সংখ্যক ব্যবহারকারীদের কাছে পৌঁছাবে।এটাই হল রিচ।

প্রশ্ন-৬ঃ বেশিদিন বুস্ট করলে বেশি রিচ হবে?

রিচ টা আসলে দিনে সাথে সম্পর্কযুক্ত না, রিচ এর সম্পর্ক টাকা এর সাথে।ধরুন আপনি বুস্টের জন্য ৩ দিনে ৩ ডলার বাজেট করলেন, আরেকজন ১ দিনেই ৩ ডলার বাজেট করল, ২ জনের রিচ কিন্তু প্রায় সমানই হবে। আপনি তিনদিন করতেছেন বলে আপনার বেশি হবে না। আপনি ডেইলি বাজেট যত বাড়াবেন, রিচ তত বাড়বে।

প্রশ্ন-৭ঃ টার্গেট বুস্ট কি?

মনযোগ দিয়ে পড়ুন। ধরুন বাংলাদেশে ২ কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারী রয়েছে। এর মধ্যে ১৩ বছরের বাচ্ছা রয়েছে আবার ৬০ বছরের বৃদ্ধও রয়েছে। রিকশাচালক রয়েছে, আবার কোন কোম্পানির সিইও রয়েছে।এই ২ কোটির মধ্যে আপনার পোস্ট যাবে ধরুন বাজেট অনুযায়ী ১৫০০০ মানুষের কাছে।

সবাই কি আপনার প্রোডাক্ট কিনবে/সবাই কি আপনার কাস্টমার? নিশ্চই না, একজন রিকশাচালক অথবা ১৩ বছরের বাচ্ছা নিশ্চই আপনার প্রোডাক্ট কিনবে না। সো আপনার পোস্ট কি রিকশাচালক বা ১৩ বছরের বাচ্ছার কাছে পৌঁছিয়ে কোন লাভ আছে? নাকি লস? অবশ্যই লস, কারণ প্রত্যেকটা রিচের জন্য আপনার টাকা খরচ হচ্ছে। আপনি নিশ্চই চান যেন আপনার পোস্ট টা এমন মানুষের কাছে পৌঁছায়, যাদের কিনার সামর্থ্য আছে বা যাদের ওই প্রোডাক্ট টা দরকার।

প্রশ্ন-৮ঃ কিভাবে টার্গেট কাস্টমারের কাছে পৌঁছাব?

এখন আপনার পোস্টটি ২ কোটি মানুষের যে কোন কারও কাছে পৌঁছাতে পারে। এখন আপনি এই ২কোটি সংখ্যাকে যত ন্যারো করবেন, ততই নির্দিষ্ট হবে আপনার টার্গেট কাস্টমার। আপনি একটি পোস্ট বুস্ট করবেন, আপনি শুরুতে একটা এজ লিমিট দেন, আপনার যারা কাস্টমার, তাদের বয়স কত হবে? ধরুন, ১৮-৪৪। বয়সের লিমিট দেওয়ার পর সংখ্যাটা ১ কোটি হয়ে গেল।এবার ধরুন, আপনার যারা কাস্টমার, তারা মেয়ে হবে। এবার জেন্ডার দিন, ফিমেল।তাহলে সংখ্যাটা হয়ে গেল ৫০ লাখ।এবার ধরুন আপনি বেবি আইটেম সেল করেন, সুতরাং আপনি চিন্তি করলেন, যাদের বেবি আছে তাদের কাছে পোস্টটি পৌঁছাতে।এবার আপনি অডিয়েন্স দিলেন, যাদের ১-২ বছর/৫-৬ বছরের বেবি আছে।তাহলে ওই ৫০ লাখের মধ্যে যাদের বেবি আছে, তাদের কাছেই আপনার পোস্ট পৌঁছাবে। অথবা আপনি গিফট আইটেম সেল করেন, সুতরাং আপনি এমনভাবে টার্গেট করতে পারেন যাদের ফ্রেন্ড এর আগামী ১ সপ্তাহে বা আগামী এক মাসে জন্মদিন আছে অথবা যাদের আগামী এক মাসে অ্যানিভার্সারী আছে। তাহলে ওই সংখ্যাটা চলে আসবে ১০ লাখে। এই ১০ লাখ আপনার অডিয়েন্স, ধরেন এদের বেশিরভাগই আপনার কাস্টমার হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

আপনাকে আগে আপনার কাস্টমার চিনতে হবে। আপনার কাস্টমার কারা হবে, তাদের বিহ্যাবিওয়ার কেমন হবে, তারা কি খেতে পছন্দ করে, কেমন গান পছন্দ করে, কেমন মুভি পছন্দ করে, তারা কি ছাত্র নাকি জব হোল্ডার, নাকি ব্যবসায়ী, তারা কি সিঙ্গেল নাকি ইন অ্যা রিলেশন নাকি অ্যাঙ্গেজড, নাকি বিবাহিত নাকি ডিভোর্সি। এমন শতাধিক ইন্টারেস্ট দিয়ে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স সেট করতে পারবেন। মনে রাখবেন, রিচ বেশি মানেই ভাল বুস্ট না, যারা জীবনেও অনলাইন থেকে কিনবেনা, এমন ১০০০০ জনের কাছে পৌঁছানোর চাইতে যারা কিনবে এমন ১০০ জনের কাছে পৌঁছানো বেটার। কারণটা নিশ্চই বুঝতে পেরেছেন।

প্রশ্ন-৯ঃ বেশি বাজেট হলেই কি বেশি সেল হবে?

নাহ, সেল টা অনেকগুলো বিষয়ের উপর ডিপেন্ড করে। আপনার প্রোডাক্টটি কতটা ইউনিক? বাসার নিচের দোকানে যে জিনিসটা অ্যাভেইলেবল, সে জিনিসটা নিশ্চই ডেলিভারি চার্জ দিয়ে আপনার থেকে কিনবে না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, ইমেজ কোয়ালিটি। একটা জিনিস ভাবুন, একজন কাস্টমার কিন্তু প্রোডাক্ট ফিজিক্যালি দেখতেছেনা, শুধু আপনার ইমেজটা দেখেই কিনার সিদ্ধান্ত নিবে।

আবার আপনার ইমেজটা এমন অ্যাট্রাকটিভ হতে হবে, যেন ব্যবহারকারী দ্রুত নিউজফিড স্ক্রল করার সময় তার চোখ আপনার পোস্ট এ আটকে যায় এবং সে স্ক্রলিং থামিয়ে আপনার ইমেজগুলো দেখতে বাধ্য হয়।

সুতরাং সেল বাড়ানোর জন্য আগে ইমেজ কোয়ালিটি টা ঠিক করুন, এটা আমি সবাইকে বলি।ইমেজ ভাল না হলে সেল ভাল নাও হতে পারে।

আরেকটা বিষয়, ইমেজের মধ্যে টেক্সট যত কম দিবেন, রিচ তত বেশি হবে।টেক্সট দিয়ে ইমেজকে জগাখিচুড়ি করে ফেলবেন না।

আরেকটা বিষয়, ইমেজের মধ্যে কোন ব্র্যান্ড নাম বা কোন বডি পার্ট থাকলে ফেসবুক সে পোস্ট ডিলেট দিয়ে দিবে আইডি সহ পেজ ডিজেবল করে দিতে পারে।সুতরাং এমন কোন ইমেজ দেওয়া পোস্ট বুস্ট দিবেন না। ক্যাপশন অবশই শর্ট দেওয়ার চেষ্টা করবেন, যত ছোট ক্যাপশন, তত ভাল রেসাল্ট পাবেন।

 

Facebook এর নতুন ফিচার আপনার মোবাইলের সকল কার্যাবলি রেকর্ড হচ্ছে ফেসবুকে!

 

Facebook এর নতুন ফিচার আপনার মোবাইলের সকল কার্যাবলি রেকর্ড হচ্ছে ফেসবুকে।
আমি মাত্রই চেক করলাম এবং খানিকটা অবাক হলাম, ফেসবুকের বাইরে আমার সবকিছু ট্র্যাক করছে! 🙂
ফেসবুকের off-facebook activity বাটনটি টার্ন অফ করে রাখেন
ফেসবুকে লগ ইন না থাকার পরও ফেসবুক আপনার এ্যাক্টিভিটি সংরক্ষণ করে রাখে। ফেব্রুয়ারি মাসের এক তারিখ থেকে ফেসবুক এই নতুন ফিচারটি চালু করেছে। যার নাম হলোঃ Off-Facebook Activity
আপনি নিজেকেই বিশ্বাস করতেই পারবেন না। ফেসবুক এই ফিচারটির মাধ্যমে কীভাবে আপনার সবকিছু মনিটর করছে।
আপনি আপনার ফেসবুকের সেটিং এ যান। দেখতে পাবেন-Your Facebook Information। এখানে ক্লিক করলে দেখবেন-Off-Facebook Activity। এখানে ক্লিক করলেই পাবেন- Manage Your Off-Facebook Activity. এটাতে ক্লিক করলেই ফেসবুকের বাইরে আপনি কি কি করেছেন আপনার সমস্ত এ্যাক্টিভিটির লিস্ট চলে আসবে। ব্যাংকিং থেকে শুরু করে সবকিছু।
এখন, আপনি যদি মনে করেন- ব্যক্তিগত গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তার খাতিরে ফেসবুকের এতোসব কিছু জানার দরকার নাই। তাহলে আপনি Manage Future Activity-তে গিয়ে এটি অফ করে রাখতে পারেন।
নিচে আবার দিয়ে দিলাম কিভাবে করবেন-
Settings and privacy >Settings >Your Facebook information >off Facebook Activity >more options>manage future activity>Future off-facebook activity>turn off
Post Credit: Ashraful Alam
ফেসবুক এডভার্টাইজিং সার্ভিস পেতে এই লিংক https://mahbubosmane.com/facebook-advertising-service/ ভিজিট করুন অথবা +88 01609 8200 94 এই নাম্বারে কল করুন।

এখনো আপনার মনে কোন প্রশ্ন আছে? অথবা আমাদের থেকে কল পেতে চান?

তাহলে নিচের ফরমটি পুরন করুন, আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করবো, ইংশাআল্লাহ! আপনি আমাদেরকে ০১৭১৬ ৯৮৮ ৯৫৩ / ০১৯১২ ৯৬৬ ৪৪৮ এই নাম্বারে কল করতে পারেন, অথবা ইমেল করতে পারেন hi@mahbubosmane.com এই ইমেলে, আমরা আপনাকে কোনভাবে সাহায্য করতে পারলে খুশি হব, ধন্যবাদ ।


    মাহবুবওসমানী.কম এর সার্ভিস সমূহঃ

     

    Leave a Comment

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

    This div height required for enabling the sticky sidebar
    Ad Clicks : Ad Views : Ad Clicks : Ad Views : Ad Clicks : Ad Views : Ad Clicks : Ad Views : Ad Clicks : Ad Views : Ad Clicks : Ad Views :