১। একটা ভাল হোস্টিং প্ল্যান নির্বাচন করা
সাইটকে দ্রুততর করার জন্য শেয়ারড হোস্টিং এর উপর নির্ভর না করাই ভাল। কেননা এগুলো দেখতে বেশ আকর্ষণীয় (আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথ এবং স্টোরেজ) মনে হলেও যখন ট্রাফিক বেশি হয় তখন আর কাজ করে না, এমনকি অফলাইনেও চলে যায়। তাই নির্ভরযোগ্য দেখে একটা প্ল্যান ক্রয় করুন। ওয়ার্ডপ্রেস এর জন্য যারা হোস্টিং সরবরাহকারী আছে তাদের মধ্যে আছে WP Engine, Inmotion Hosting, Digital Ocean ইত্যাদি ট্রাই করতে পারেন।
ওয়েবসাইট তৈরিতে থিম নির্বাচন খুবই গুরত্বপূর্ণ, কেননা ব্যবহারকারীরা এটাই প্রথমে দেখে। তবে থিম নির্বাচনের ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া চাই। এমন থিম নির্বাচন করতে হবে যেটা স্টাইলিশ সেই সাথে হাল্কা এবং দ্রুত কাজ করে। এখন মার্কেটপ্লেসগুলোতে এরকম অনেক ভাল ভাল ওয়ার্ডপ্রেস থিম পাওয়া যায়। যেমন WordPress.org repository, Themeum প্রভৃতি।
উইজেট, অ্যাড প্লেসমেন্ট এর ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা উচিৎ। কারণ যত বেশি এ ধরণের কম্পোনেন্ট/ইলিমেন্ট শো করবেন, সাইটের পেইজ সাইজ তত বেড়ে যাবে।
সাইটে ইমেজ আপলোডের ক্ষেত্রে এমন ইমেজ দিতে হবে যার সাইজ কম। আবার এত কম নয় যে কোয়ালিটি খারাপ হওয়ার কারণে ভিজিটর বিরক্ত হয়। অন্যদিকে বেশি বড় আকৃতির ছবি দিলে সাইট লোড হতে দেরি হয় এবং এটাও ভিজিটর দের বিরক্তির কারণ। এখন অনেক ধরনের ইমেজ রিসাইজার পাওয়া যায় যেমন FastStone Photo Resizer, যা ব্যবহার করে ইমেইজ অপ্টিমাইজ করতে পারেন। এছাড়া জেটপ্যাকের ফোটন সিডিএন ফিচার ব্যবহার করেও ইমেজ ডেলিভারির ক্ষেত্রে চমৎকার ফলাফল পেতে পারেন।
ক্যাসিং প্লাগিন আপনার সাইটকে আর দ্রুত লোড হওয়ার সুবিধা দিবে। দুটি জনপ্রিয় ওয়ার্ডপ্রেস ক্যাসিং প্লাগিন হলো W3 Total Cache এবং WP Super Cache.
অনেক ধরনের অপ্রয়োজনীয় ডাটা ডাটাবেজে প্রতিনিয়ত সংরক্ষিত হতে থাকে যেমন ট্র্যাকব্যাক, পিং ব্যাক ইত্যাদি। এখন এমন অনেক ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগইন (WP-Optimize, WP DBManger) আছে যেগুলো আপনার ডাটাবেজকে এই সব অপ্রয়োজনীয় ডাটা মুক্ত রাখবে। সেই সাথে ট্রাই করুন পোস্ট রিভিসন প্লাগইন (Revision control plugin).
সেলফ হোস্টেড ওয়ার্ডপ্রেস সাইট এমন সব প্লাগইন ইন্সটল করার সুবিধা দেয় যা ওয়ার্ডপ্রেস ডটকমে পাওয়া যায় না। তবে বেশি মাত্রায় প্লাগইন ব্যবহারে সাইট স্লো হয়ে যায়। একারণে কোন প্লাগিন কতটা দরকারি এবং কোনটা কী পরিমাণ লোডিং টাইম কনজিউম করছে সেদিকে লক্ষ্য রাখা দরকার। এজন্য প্লাগিন পারফর্মেন্স প্রোফাইলার ব্যবহার করতে পারেন।
সিডিএন বা কনটেন্ট ডেলিভারি নেটওয়ার্ক আপনার সাইটের যাবতীয় কনটেন্ট (টেক্সট, ইমেজ, এইচটিএমএল প্রভৃতি) হোস্টিং সার্ভার থেকে নিয়ে দ্রুততর উপায়ে ব্যবহারকারীর নিকট পৌঁছে দেয়। এতে আপনার মূল সার্ভারে চাপ কম পড়ে এবং সাইট ফাস্ট হয়। ক্লাউডফ্লেয়ার, ইনক্যাপসুলা প্রভৃতি সিডিএন সাইটের স্পিড বাড়ানোর জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয়।
ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের স্পিড বাড়ানোর জন্য আপনার কোনো পরামর্শ বা জিজ্ঞাসা থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
পোস্ট ক্রেডিটঃ আরাফাত বিন সুলতান, তথ্যসুত্রঃঃ বাংলাটেক২৪
তাহলে নিচের ফরমটি পুরন করুন, আমরা আপনার সাথে যোগাযোগ করবো, ইংশাআল্লাহ! আপনি আমাদেরকে ০১৭১৬ ৯৮৮ ৯৫৩ / ০১৯১২ ৯৬৬ ৪৪৮ এই নাম্বারে কল করতে পারেন, অথবা ইমেল করতে পারেন hi@mahbubosmane.com এই ইমেলে, আমরা আপনাকে কোনভাবে সাহায্য করতে পারলে খুশি হব, ধন্যবাদ ।
কিভাবে ভালো একজন ওয়েব ডেভেলাপার হবেন? How To Become A Web Developer? একবিংশ শতাব্দীতে প্রযুক্তি…
দশটি ৫০ হাজার টাকায় ব্যবসা আইডিয়া! ৫০ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে ব্যবসা করতে চাইলে, অনেক…
How to Rank a Keyword without Spending Money - কিভাবে একটি ওয়েবসাইট যেকোনো কিওয়ার্ডে Rank…
Confusing Words in English - ইংরেজির 420 টি কনফিউজিং শব্দ শিখুন। English is a…
Personality Development Tips - ব্যক্তিত্ব গঠনের উপায় কী? কখনো অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হওয়া যাবে…
পার্টনারশিপ বিজনেস কিভাবে করবেন? - How to do Partnership Business? বিজনেস পার্টনার নেয়ার…